skip to content
Monday, June 17, 2024

skip to content
HomeদেশManik Saha: তৃণমূল নয়, সিপিএমই প্রধান প্রতিপক্ষ, মত ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রীর

Manik Saha: তৃণমূল নয়, সিপিএমই প্রধান প্রতিপক্ষ, মত ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রীর

Follow Us :

আগরতলা: একুশের নির্বাচনে নীল বাড়ির ক্ষমতা দখলের পর ত্রিপুরায় সংগঠন বিস্তারে মনোযোগী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস৷ তাদের লক্ষ্য আগামী বিধানসভা নির্বাচনের আগে ত্রিপুরায় বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠা৷ কিন্তু সদ্য মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়া মানিক সাহা তৃণমূলকে বিরোধী শক্তি বলে মান্যতা দিতেই নারাজ৷ তাঁর মতে, তৃণমূল নয়, ত্রিপুরায় বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ সিপিএম৷ এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাতকারে মানিক সাহা বলেন, ‘বিধানসভায় বিরোধী কে? সিপিএম৷ তাই ত্রিপুরায় সিপিএমই প্রধান প্রতিপক্ষ৷’

ত্রিপুরায় সংগঠনকে চাঙ্গা করতে রাজ্যে একাধিকবার সফরে গিয়েছেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়৷ গতবছর প্রথম একক শক্তিতে ত্রিপুরার পুরভোটে লড়াই করে তৃণমূল৷ তাতে ২০ শতাংশের বেশি ভোট পায় বাংলার শাসক দল৷ সংগঠন বিস্তারের মাত্র কয়েকমাসের মধ্যে এই ফলাফল আরও উজ্জীবিত করে তৃণমূলকে৷ যদিও মানিক সাহা বলেন, ‘পুরভোটে কী ফলাফল হয়েছে তা সবাই দেখেছে৷ বিজেপি বিপুল ভোটে জয়ী হয়৷ ওরা (তৃণমূল) এর থেকে আর কী আশা করেছিল? ওরা আগেও রাজ্যে পায়ের তলার জমি মজবুত করার চেষ্টা করেছিল৷ কিন্তু ব্যর্থ হয়৷ আমার মনে হয় না, ত্রিপুরার মানুষ ওদের কখনও গ্রহণ করবে৷’

কিন্তু ত্রিপুরা বিজেপিতেও সমস্যার শেষ নেই৷ গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে পৌঁছেছে৷ রাজনৈতিক মহলের মতে, এই কারণে সরতে হয়েছে বিপ্লব দেবকে৷ মানিক সাহাকে পরিষদীয় দলনেতা নির্বাচনের সময় গোষ্ঠীকোন্দলের ছবি প্রকাশ্যে চলে আসে৷ এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মানিক সাহার জবাব, ‘আমরা একটা পরিবারের মতো৷ সব পরিবারেই এই ধরনের ছোটখাট ঝামেলা হয়ে থাকে৷ এটা নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই৷’

আরও পড়ুন: Bengal post-poll violence : ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃত বিজেপি কর্মী অভিজিৎ খুনের তথ্য নিয়ে সিবিআই দফতরে

ত্রিপুরা বিজেপিতে নেতৃত্বের সংকটের অভিযোগও উড়িয়ে দেন মানিক সাহা৷ তাঁর দাবি, দলে কোনও সংকট নেই৷ তিনি সবসময় বিপ্লব দেবের পাশে আছেন৷ নতুন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দলকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সেই চিন্তাভাবনা করেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মুখ্যমন্ত্রী বদলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন৷ তাদের মনে হয়েছে, একজনকে পদ থেকে সরিয়ে সংগঠনের দায়িত্বে আনা হলে তাতে দলের মঙ্গল হবে৷ সেটাই করা হয়েছে৷ একটা কথা মাথায় রাখা দরকার, দল যদি মজবুত হয় তবেই সরকার মজবুত হবে৷

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Train Accident | লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা , দেখুন ভয়ঙ্কর রেল দুর্ঘটনা
00:00
Video thumbnail
Train Accident | সিগন্যাল বিভ্রাট নাকি যান্ত্রিক সমস্যা ? রেল দুর্ঘটনার কারণ কী ?
00:00
Video thumbnail
Weather Update | আজ থেকেই বৃষ্টি, কখন থেকে শুরু? কতটা বৃষ্টি? দেখুন
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express | কী করে একই লাইনে ২টি ট্রেন? কার গাফিলতি? দেখুন এই চাঞ্চল্যকর ভিডিও
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express Accident | দার্জিলিঙে বৃষ্টি চলছে, ব্যাহত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের উদ্ধারকাজ!
00:00
Video thumbnail
Kanchanjungha Express accident LIVE updates | রেল দুর্ঘটনায় কতজন মৃত? রেল কী ব্যবস্থা করল?
00:00
Video thumbnail
Kanchanjungha Express accident LIVE updates | কাঞ্চনজঙ্ঘা লাইনচ্যুত, হেল্প ডেস্ক নম্বর জেনে নিন
00:00
Video thumbnail
Kanchanjunga Express Accident | ফের রেল দুর্ঘটনা, আহতের সংখ্যা কত? রেল কী ব্যবস্থা নিচ্ছে?
00:00
Video thumbnail
Kanchenjunga Express | কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায়, মৃত ৮, দাবি রেলের
02:57
Video thumbnail
আরো বারো | শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত আহত অনেক যাত্রী, দেখুন কী হয়েছিল?
53:16